হিমু মিসির আলি যুগলবন্দি pdf বাংলা বই। হিমু মিসির আলি যুগলবন্দি – হুমায়ূন আহমেদ এর লেখা একটি বাংলা জনপ্রিয় বই। আমাদের টিম তার “হিমু মিসির আলি যুগলবন্দি” বইটি সংগ্রহ করেছি এবং আপনাদের জন্য হুমায়ূন আহমেদ (Humayun Ahmed) এর অসাধারণ এই অসাধারণ বইটি শেয়ার করছি আপনারা খুব সহজের “হিমু মিসির আলি যুগলবন্দি” বইটি ডাউনলোড করতে পারবেন অথবা অনলাইনেই পড়ে ফেলতে পারবেন যে কোনো মুহূর্তে।আপনার পছন্দের যে কোনো বই খুব সহজেই পেয়ে যাবেন আমাদের সাইটে । ৭০০ পাতার হিমু মিসির আলি যুগলবন্দি বাংলা বইটি (Bangla Boi) স্ক্যন কোয়ালিটি অসাধারণ। বইটি প্রথম প্রকাশিত হয় ২০১১ সালে এবং বইটি প্রকাশ করে আফসার ব্রাদার্স।
হুমায়ূন আহমেদ এর হিমু মিসির আলি যুগলবন্দি বাংলা বইটি সম্পুর্ণ ফ্রীতে ডাউনলোড এবং পড়তে পারবেন। আমরা হুমায়ূন আহমেদ এর হিমু মিসির আলি যুগলবন্দি বই এর পিডিএফ কপি সংগ্রহ করেছি এবং আপনাদের মাঝে তা শেয়ার করছি।
১. ময়ূরাক্ষী
২. দেবী
৩. হিমু
৪. ভয়
৫. হিমুর হাতে কয়েকটি নীলপদ্ম
৬. আমি এবং আমরা
৭. চলে যায় বসন্তের দিন
৮. কহেন কবি কালিদাস
৯. আঙ্গুল কাটা জগলু
১০. বৃহন্নলা
নিচের লিংক থেকে ৩৭ এমবির বইটি ডাউনলোড করে কিংবা অনলাইনে যেকোন সময় হুমায়ূন আহমেদ এর এই জনপ্রিয় সমগ্র বইটি পড়ে নিতে পারবেন।
ময়ূরাক্ষী নদীকে একবারই আমি স্বপ্নে দেখি। নদীটা আমার মনের ভেতর পুরোপুরি গাঁথা হয়ে যায়। অবাক হয়ে লক্ষ করি কোথাও বসে একটু চেষ্টা করলেই নদীটা আমি দেখতে পাই। তারজন্যে আমাকে কোনো কষ্ট করতে হয় না। চোখ বন্ধ করতে হয় না, কিছু না। একবার নদীটা বের করে আনতে পারলে সময় কাটানো কোনো সমস্যা নয়। ঘন্টার পর ঘন্টা আমি নদীর তীরে হাঁটি। নদীর হিম শীতল জলে পা ডুবিয়ে বসি। শরীর জুড়িয়ে যায়। ঘূঘুর ডাকে চোখ ভিজে ওঠে।
দেবী মিসির আলী সিরিজের এক কথায় অসাধারণ একটি বই। একেবারেই স্যারের নিজস্ব ভঙ্গীমায় লেখা। প্রতিটা পাতায় মুগ্ধতা। এমন বৃষ্টির রাতে বইটা যদি আপনার সঙ্গী হয়ে থাকে তবে আপনি যেমন ভাগ্যবান। ভাগ্যবান আপনার সময়টাও।
হুমায়ূন আহমেদ স্যারের অনবদ্য এক সৃষ্টি ‘মিসির আলী।’ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর মিসির আলী যুক্তির সাহায্যে প্রতিনিয়ত কাটাকুটি করেন ভ্রান্ত ধারণা, অযাচিত জমে থাকা ভয়। সবসময় প্রচারবিমুখ এই মানুষের কাছে আসে নতুন এক রোগী। রানু। রানু এবং আনিস। সদ্য বিবাহিত। কাহিনীর শুরুতেই দেখা যায় এক ভয়াবহ রাতে হঠাৎ ভয় পায় রানু। এমন ব্যাপার প্রথম না। বেশ কবার।
আনিস যোগাযোগ করে প্রফেসর মিসির আলীর সাথে। মিসির আলী টের পান রানুর উচ্চ মাত্রার ইএসপি ক্ষমতা। কাহিনীসূত্রে এগিয়ে আসে রানুর বাড়িওয়ালা এবং তার দুই মেয়ে। বড় মেয়ে নীলু। বেশ শান্ত মেয়েটি পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেয়া এক অজ্ঞাত যুবকের সাথে জড়িয়ে পড়ে বন্ধুত্বে। সেই বন্ধুত্ব নীলুকে নিয়ে যায় একাকী এক ঘরে। ইতিমধ্যে মিসির আলী রানুর ব্যাপারে জানতে গিয়ে আবিষ্কার করেন রানুর কৈশোরকালের দূর্ঘটনাকে। বেরিয়ে আসে একটি ভাঙা মন্দির আর একজন দেবীর সংশ্লিষ্টতা। নীলুর সাথে কি ঘটেছিল সে রাতে। কেন রানু একই রাতেই পড়ে যায় ভয়াবহ অসুস্থতায়। রানু কে? দেবী? নাকি মানবী?
হিমু উপন্যাসটি হুমায়ূন আহমেদ এর হিমু চরিত্র নিয়ে লেখা হিমু সিরিজের তৃতীয় উপন্যাস। মিসির আলীর মতো হিমু ও একটি জনপ্রিয় চরিত্র যার স্রষ্টা হলেন হুমায়ূন আহমেদ। গল্পের এই জাদুকর হিমুর মতো আরো একটি চরিত্র হল শুভ্র।
হিমু আমার প্রিয় চরিত্রের একটি। যখন হিমুকে নিয়ে কিছু লিখি- নিজেকে হিমু মনে হয়, একধরণের ঘোর অনুভব করি। এই ব্যাপারটা অন্য কোনো লেখার সময় তেমন করে ঘটে না। হিমুকে নিয়ে আমার প্রথম লেখা ময়ূরাক্ষি। ময়ূরাক্ষি লেখার সময় ব্যাপারটা প্রথম লক্ষ করি। দ্বিতীয়বার লিখলাম দরজার ওপাশে। তখনো একই ব্যাপার। কেন এরকম হয়? মানুষ হিসেবে আমি যুক্তিবাদী। হিমুর যুক্তিহীন, রহস্যময় জগৎ একজন যুক্তিবাদীকে কেন আকর্ষণ করবে? আমার জানা নেই। যদি কখনো জানতে পারি- পাঠকদের জানাব।
হুমায়ূন আহমেদ
এলিফেন্ট রোড।
একেকজনের কাছে হিমু একেক রকম । আমার কাছে হিমু এমন এক রহস্যমানব যার চারপাশের রহস্যের জাল গুটিয়ে ফেলা যাবে না । যেখানে হিমুর স্রষ্টা হিমুর যুক্তিহীন রহস্যময় জগতকে নিজেই উন্মোচন করতে পারেন নি ,সেখানে আমার মত ক্ষুদ্র পাঠক কীভাবে পারবে ? কিছু চরিত্র থাক না রহস্যের আড়ালে , ক্ষতি কী ?
অন্যদিক থেকে হিমু চরিত্র টা কিছুটা ঘোলাটে টাইপের ও। তাকে কখনো বুঝা যায়, আবার কখনো আয়ত্বের একেবারে বাইরে থাকে । তাকে বিশ্বাস করলেও ঠকতে হয় আবার অবিশ্বাস করেও পারা যায় না। তার কথা গুলো মূলত সত্যও না আবার মিথ্যাও না। তার একটা অমানুষিক গুন হলো মানুষের প্রচন্ড ভালোবাসা উপেক্ষা করা।যা সাধারন মানুষের মাঝে নেই।
৮০ পেজের এই উপন্যাসটি হুমায়ূন আহমেদ এর মিসির আলী সিরিজ এর ৬ষ্ঠ বই। মিসির আলী হুমায়ূন আহমেদ এর।তিনটি রহস্যময় গল্পের এক অপূর্ব সংকলন “ভয়” বইখানা। এ বইয়ে চটুল কোনো গল্পই পাবেন না, বরং আপনাকে আটকে ফেলবে রহস্যের জালে।চোখ, জ্বিন- কফিল, সঙ্গিনী- নামের গল্পগুলো অসাধারণ!
রাশেদুল করিম নামে একব্যক্তি হঠাৎ এক সকালে হাজির হন মিসির আলির বাসায়। তাকে খুলে বলেন নিজের সাথে ঘটে যাওয়া এক অদ্ভুত কাহিনি। একটি বিদেশি মেয়েকে বিয়ে করার সাতদিনের মাথায় হানিমুনে যান তারা। দ্বিতীয় রাতে তার ঘুম ভাঙে স্ত্রীর কান্নায়। কারণ জানতে চাইলে বলে ভয় পেয়েছে। হঠাৎ একরাতে রাশেদুল করিমের স্ত্রী গেলে দিলেন তার স্বামীর চোখ! এর কিছুদিন পরে আত্মহত্যা করে তার স্ত্রী। কিন্তু কেন ঘটলো এতসব? –চোখ বাল্যবন্ধুর সাথে লেখক একদিন জনৈক সাধুর সন্ধানে বের হন। সেখানে বিশেষ কারণবশত এক ইমামের কাছে আতিথেয়তা গ্রহণ করতে হয়। ইমাম সাহেব গল্প করতে করতে তাদের সাথে তার নিজের জীবনের কষ্টগুলো অকপটে বলে যান। তার স্ত্রীর সাথে রয়েছে কফিল নামক জ্বিন। যে কিনা তার দু’টি সন্তানকে মেরে ফেলে। তৃতীয় সন্তানটিকেও মারতে চায়, যা তার স্ত্রীর গর্ভে। –জ্বিনকফিল সে সপ্নটা দেখে বুধবার রাতে। অসম্ভব ফর্সা, বয়েস আঠার-উনিশের একটা মেয়ে সপ্নে আসে, তাকে বলে “আপনি একটা ভয়ঙ্কর সপ্ন দেখছেন। সে স্বপ্নটা আগে আমি একা দেখতাম”। হঠাৎ মেয়েটি হাঁপাতে থাকে এবং দৌড়াতে আরম্ভ করে। শুধু বলল, “সময় শেষ, দৌড়াও, দৌড়াও ! তারা দু’ জনে দৌড়াতে থাকল সারি সারি ব্লেড বিছানো মাঠে। যন্ত্রনায় ছটফট করতে করতে ঘুমটা ভেঙ্গে যায় তার। কিন্তু কি হয় এরপর?– সঙ্গিনী কি কারনে ঘটতে থাকে এমন অদ্ভুত ঘটনাগুলো? মিসির আলি কি পারবেন এমন জটিল রহস্যের জট খুলতে?
‘যাবার আগে আপনি বলে যাবেন আপনি কে?
আমি বললাম,‘মারিয়া আমি কেউ না। I am Nobody.”
আমি আমার এক জীবনে অনেককে এই কথা বলেছি-কখনো আমার গলা ধরে যায়নি, বা চোখ ভিজে ওঠেনি। দু’টো ব্যাপারই এই প্রখম ঘটল।
হিমু সিরিজের ৬ নাম্বার বই। পূর্বের ৫ টির চেয়ে এটি যথেষ্ট ভাল। রীতিমত অসাধারণ। আরো অসাধারণ নীলপদ্ম থিওরি।মারিয়ার বাবা আসাদুল্লাহ সাহেবের মতে সৃষ্টিকর্তা পৃথিবীর প্রতিটি ছেলেমেয়ের কাছে পাঁচটি অদৃশ্য নীলপদ্ম দিয়ে পাঠান । এই নীলপদ্মগুলি হলো প্রেম ভালবাসা । কেউ তার নীলপদ্ম এক জনকে একটা করেও দিতে পারে কেউ সব কয়টা । যে তার পাঁচটি নীলপদ্ম কাউকে দিয়ে দেবে সে কখনো অন্য কাউকে ভালোবাসতে পারবে না ।
মিসির আলি…রহস্যময় যৌক্তিক মানব। তিনি তার চরিত্রে অনন্য, তার যুক্তিতেও। মিসির আলি সিরিজের একটি উল্লেখযোগ্য বই আমি এবং আমরা। মিসির আলির জায়গায় বসে একটু ভাবুন তো, একদিন পার্কে বসে আছেন, হঠাৎ করে এক রহস্যময় ছেলের আগমন ঘটল, যে ছেলের জিহ্বা কালো রঙের এবং যে এসে আপনার সামনে দু দুটো খুনের কথা অকপটে স্বীকার করলো… বিষয়টা কেমন লাগবে? হ্যা, আমি এবং আমরা ঠিক এমনই।
মিসির আলির বইগুলো খেয়াল করলে দেখবেন, মানুষের মনস্তাত্ত্বিক বিষয়ের রহস্যময় দিকেই এতেই আলোকপাত করেছেন লেখক হুমায়ুন আহমেদ। এতেও তার ব্যাতিক্রম কিছু নেই। প্রথম থেকে গল্পটা পড়লে মনে হবে একটা মানসিক বিকারগ্রস্ত ছেলের বর্ণনা বলে চলেছেন লেখক, যে নিজের করা খুনের বর্ণনাগুলো এবং সেই সাথে তার পরবর্তী খুনের কথা তার শ্রদ্ধেয় স্যার মিসির আলিকে বলে যায়। মিসির আলি সিরিজের এই বইটার মধ্যে কেমন যেন একটা গা ছমছমে ভাব আছে। তন্ময় চরিত্রটা এক ধরনের মানসিক চাপের সৃষ্টি করে। এখানেই সার্থক লেখকরুপি জাদুকর হুমায়ুন। মন আন্ধার, জল আন্ধার, বন আন্ধার… এই তিন আন্ধারের (শুদ্ধ বাংলায়: আঁধার) নাকি কোন তল খুঁজে পাওয়া যায় না…বিষয়টা ঠিক তাই। মানুষের মনস্তাত্ত্বিক বিষয়ের থেকে রহস্যময় বিষয় হয়ত আর কিছুই হতে পারে না।
“চলে যায় বসন্তের দিন!”
কি অদ্ভূত কথা! বসন্তের দিন কেন চলে যাবে? কোনো কিছুই তো চলে যায় না। এক বসন্ত যায়, আরেক বসন্ত আসে। স্বপ্ন চলে যায়, আবারো ফিরে আসে।
আমি হিমু।
আমি কেন বলব – ‘চলে যায় বসন্তের দিন’।আমার মধ্যে কি কোনো সমস্যা হয়েছে? কী সে্ই সমস্যা?
হিমু থাকবে অথচ মানুষের ভালোবাসা পাবে না এমন হয়? যথারীতি বইটি পড়ার সময় কখনো হাসছিলাম, কখনো অবাক হচ্ছিলাম। হিমুকে বরাবরই পড়তে গেলে আপন আপন লাগে। মনে হয় যে কথাগুলো আমি বলতে পারছি না সেগুলো হিমু বলে দিচ্ছে!
এই গল্পে ফুলফুলিয়াকে আমার খুব ভাল লেগেছে,সাথে জহিরকেও। সত্যি বলতে জহিরের ভাবনার মত আমারও একটা ‘কফিতা’ দিতে ইচ্ছে করছে! হিমু শুধু হলুদ পাঞ্জাবী পরে ঘুরে বেড়ালেও সে যে আমাদেরকে কতটা রঙিন ভালোবাসা দিয়ে যায় তা কি সে জানে? জানতে পারবে কখনো?
মিসির আলি ভালো ঝামেলায় পড়েছেন। ঝামেলা সায়রা বানুকে নিয়ে। মেয়েটি যখনই তাঁর সঙ্গে দেখা করতে আসে তিনি কেমন যেন গুটিয়ে যান।
সায়রা বানুর সমস্যাটা জটিল। সে না-কি ইবলিশ শয়তানের সঙ্গে কথা বলেছে। তাকে দেখেছে। সায়রা বানুর বক্তব্য মিসির আলি না পারছেন গ্রহণ করতে, না পারছেন বাতিল করতে।
মিসির আলি সারা জীবন যুক্তির সিঁড়ি ব্যবহার করেছেন। আজ তাঁকে যুক্তির বাইরে পা দিতে হচ্ছে। তাঁর মনে ভয় ঢুকে গেছে। রাতে ঘুম ভাঙলে তিনি আতংকিত বোধ করেন। তাঁর মনে হয় ইবলিশ শয়তানের সঙ্গে সম্ভবত তাঁরও দেখা হবে।
বেশ ভালোই। গতানুগতিক হিমুর অন্যান্য গল্পের মতই। আমরা যে মেঘ দেখি সেই মেঘেদেরও কিন্তু মন মেজাজ আছে। তারা রহস্য করতে পছন্দ করে। অনেক সময় দেখা যায় ঘন কালো মেঘে চারপাশ অন্ধকার হয়ে আসচ্ছে যেকোন মুহূর্তে বৃষ্টি নামবে কিন্তু তখন আর বৃষ্টি হয় না। আমার দেখা যায় ঝলমলে রোদে ভোরা আকাশ কিন্তু হুট করে তখন কোথা থেকে মেঘ এসে ঝুপ করে একপশলা বৃষ্টি এসে পরে। আষাঢ়ের শেষ কিংবা শ্রাবণের কোন একদিন, সন্ধ্যা হবে হবে এমন এক সময় হিমু দাঁড়িয়ে আছে ফুলবাড়ি বাস টার্মিনালের নর্দমার ডান পাশে। হিমু সেখানে দাঁড়িয়ে আকাশ দেখছে।আকাশ মেঘে মেঘে অন্ধকার হয়ে গিয়েছে, যে কোন সময় বৃষ্টি নামবে।
এমন সময় মতি নামের একজন এসে বলল আঙুল কাটা জগলু ভাই তাকে ডাকছে। আঙুল কাটা জগলু ভাই অতি পরিচিত ব্যক্তি।পত্রিকার ভাষায় শীর্ষ সন্ত্রাসী। বাংলাদেশ সরকার তাকে ধরিয়ে দিতে পারলে পঞ্চাশ হাজার টাকা পুরস্কারের ঘোষণা দিয়েছে।সন্ত্রাসী হলেও উনি শিক্ষিত। ইউনিভার্সিটি থেকে ডিগ্রী পাওয়া মানুষ। তাঁর পড়াশুনা ইংরেজি সাহিত্যে।আঙুল কাটা জগলু নাম হলেও তার সব আঙুল ঠিক আছে।শুধু ঠিক না বেশ ভালো মত ঠিক আছে।লম্বা লম্বা আঙুল। মানুষটার চোখ সুন্দর,চেহারা সুন্দর।মাথা ভর্তি চুল।
মিসির আলীর আরেকটি উপাখ্যান
মিসির আলি এমনই এক চরিত্র,যার তুলনা সে নিজেই। আমাদের চারপাশের অমীমাংসিত কুহেলিকাময় কিংবা রহস্যের মোড়কে আবৃত অনেক ঘটনায় আমরা যখন বিমূঢ়, নির্বাক কিংবা বিশ্বাস করতে থাকি অসত্যকে, তখনই মিসির আলি খুলতে থাকে অমোঘ নিয়তির একেকটি পর্দা।
আমাদের আটপৌরে জীবনে মিশে থাকার পরও মিসির আলি এমন এক ক্ষ্যাপা,যে পরশপাথর খোঁজে এবং পায়ও।
আশা করছি, হুমায়ূন আহমেদ এর হিমু মিসির আলি যুগলবন্দি বইটি পড়ে আপনাদের ভালো লাগবে। হুমায়ূন আহমেদ (Humayun Ahmed) এর অন্যান্য বাংলা বই ডাউনলোড করতে আমাদের সাইট ভিজিট করুন আর হিমু মিসির আলি যুগলবন্দি বইটি আপনাদের কেমন লাগলো তা জানতে ভুলবেন না।