মেঘ বলেছে যাব যাব – হুমায়ূন আহমেদ

মেঘ বলেছে যাব যাব – হুমায়ূন আহমেদ

মেঘ বলেছে যাব যাব pdf বাংলা বই। মেঘ বলেছে যাব যাব – হুমায়ূন আহমেদ এর লেখা একটি বাংলা জনপ্রিয় বই। আমাদের টিম তার “মেঘ বলেছে যাব যাব” বইটি সংগ্রহ করেছে এবং আপনাদের জন্য হুমায়ূন আহমেদ (Humayun Ahmed) এর এই অসাধারণ বইটি শেয়ার করা হয়েছে ।  আপনারা খুব সহজের “মেঘ বলেছে যাব যাব” বইটি পড়ে ফেলতে পারবেন যে কোনো মুহূর্তে।আপনার পছন্দের যে কোনো বই খুব সহজেই পেয়ে যাবেন আমাদের সাইটে । ২৪৪ পাতার মেঘ বলেছে যাব যাব বইটি ডাউনলোড করতে পারবেন অথবা অনলাইবাংলা বইটি (Bangla Boi) স্ক্যন কোয়ালিটি অসাধারণ। বইটি প্রথম প্রকাশিত হয় ফেব্রুয়ারী ১৯৯৭ সালে এবং বইটি প্রকাশ করে অবসর প্রকাশনা।

বইয়ের বিবরণ

  • বইয়ের নামঃ মেঘ বলেছে যাব যাব
  • লেখকঃ হুমায়ূন আহমেদ
  • প্রকাশিতঃ ফেব্রুয়ারী ১৯৯৭ 
  • প্রকাশকঃ অবসর প্রকাশনা
  • সাইজঃ ১২ এমবি
  • ভাষাঃ বাংলা (Bangla/Bengali)
  • পাতা সংখ্যাঃ ২৪৪ টি
  • বইয়ের ধরণঃ উপন্যাস
  • ফরম্যাটঃ পিডিএফ (PDF)

মেঘ বলেছে যাব যাব বই রিভিউঃ

হুমায়ূন আহমেদ এর মেঘ বলেছে যাব যাব বাংলা বইটি সম্পুর্ণ ফ্রীতে ডাউনলোড এবং পড়তে পারবেন। আমরা হুমায়ূন আহমেদ এর মেঘ বলেছে যাব যাব বই এর পিডিএফ কপি সংগ্রহ করেছি এবং আপনাদের মাঝে তা শেয়ার করছি।

মেঘ বলেছে যাবো।আকাশের মেঘেরা কি কথা বলে? তারা কি যেতে চায় কোথাও? তারা কোথায় যেতে চায়? বর্ষান ঘন কালো আকাশের দিকে তাকিয়ে চিত্রলেখার হঠাৎ এই কথা মনে হল। দশ-বার বছরের কিশোরীর মনে এর রকম একটা চিন্তা আসতে পারে, চিত্রলেখার বয়স পঁচিশ। এ রকম উদ্ভট তার জন্যে স্বাভাবিক নয়। তবুও কেন জানি নিজেকে তার মেঘের মতো মনে হয়। তার কোথায় জানি যেতে ইচ্ছা করে। এ রকম ইচ্ছা তো সব মানুষেরই কবে। সব মানুষের ভেতরই কি তাহলে এক টুকরা মেঘ ঢুকে আছে, যে কেবলি কোথাও যেতে চায়?

নিচের লিংক থেকে ১০ এমবির বইটি ডাউনলোড করে কিংবা অনলাইনে যেকোন সময় হুমায়ূন আহমেদ এর এই জনপ্রিয় উপন্যাস এর বইটি পড়ে নিতে পারবেন।

ডাউনলোড

অনেকদিন থেকে লেখালেখি করতে পারছিলাম না। কাগজ-কলম নিয়ে বসি-ঘন্টাখানিক পার হয় উঠে আসি। কাগজে নানাবিধ চিত্রকলা দেখা যায়। সেইসব চিত্রকর্ম দেখে আমার পুত্র নুহাশ খুব আহ্লাদিত হলেও অন্যরা আমার দিকে কেমন কেমন করে যেন তাকায়। এক সময় লিখতে শুরু করলাম। খুবই অনাগ্রহ দিনে লেখা। যেন আনন্দময় লেখা নয় বিশ্ববিদ্যালয়ে জমা দেবার জন্যে টার্ম পেপার তৈরি করছি। লেখাটা এগোতে লাগল একটু অদ্ভুত ভঙ্গিতে, সবাই প্রথম চ্যাপ্টার লিখে দ্বিতীয় চ্যাপ্টার লেখে তারপর যায় তৃতীয়তে। আমি শুরু করলাম উল্টো দিকে। প্রথম যে চ্যাপ্টারটা লেখা হল-এক সময় সেটা হয়ে গেল সপ্তম চ্যাপ্টার। যা শুরু হল আমাদের ময়মনহিংহের ভাষায় তাকে বলে-“বেরাছেড়া”। এক সময় সেই বেরাছেড়ার সমাপ্তি হল। প্রকাশক বন্ধু আলমগীর রহমান খুশি মনে পাণ্ডুলিপি ছাপতে নিয়ে গেলেন। লেখা কম্পোজ এবং প্রুফ দেখা শেষ হবার পর যখন ছাপা শুরু হবে তখন আমি তাঁকে বললাম- কয়েকটা নাম পাল্টে দিতে হবে। নামগুলো উপন্যাসের চরিত্রগুলোর সঙ্গে যাচ্ছে না। তিনি মাথায় হাত দিয়ে বসে পড়লেন। সঙ্গত যুক্তি দেখালেন-নামের সঙ্গে চরিত্রের সম্পর্ক কী? একই নাম অথচ চরিত্রের আকাশ-পাতাল পার্থক্য তো সব সময় দেখা যায়। অকাট্য যুক্তি-কিন্তু লেখালেখির জগৎটা হিমুর জগতের মতো যেখানে যুক্তি সব সময় খাটে না। নাম পাল্টানো হল। তখন আমি বললাম, বইয়ের নামও আমি পাল্টেছি। তিনি দ্বিতীয়বার মাথায় হত দিয়ে বসে পড়লেন। কারণ প্রচ্ছদ হয়ে গেছে। আবার নতুন নামে প্রচ্ছদ হল। বই বের হয়ে গেছে। এখন আমার বইয়ের বর্তমান নামটাও পছন্দ হচ্ছে না। মনে হচেছ আগের নামটাই ভালো ছিল। তারচেয়েও মজার ব্যাপার-চরিত্রগুলোর আগে যে নাম ছিল এখন মনে হচেছ সেই নামগুলোই ঠিক ছিল।

হুমায়ূন আহমেদ
৩১ জানুয়ারি’ ৯৭

আশা করছি, হুমায়ূন আহমেদ এর মেঘ বলেছে যাব যাব বইটি পড়ে আপনাদের ভালো লাগবে। হুমায়ূন আহমেদ (Humayun Ahmed) এর অন্যান্য বাংলা বই ডাউনলোড করতে আমাদের সাইট ভিজিট করুন আর মেঘ বলেছে যাব যাব বইটি আপনাদের কেমন লাগলো তা জানতে ভুলবেন না।

Similar titles

দেবী – হুমায়ূন আহমেদ
মর্জিনে মন্তব্য – সৈয়দ শামসুল হক
কাছের ঠাকুর – শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
ক্রুগো – মুহম্মদ জাফর ইকবাল
কালের নায়ক – বিমল কর
উত্তর খণ্ড – আহমদ ছফা
ইসলাম ধর্মের রূপরেখা – রাহুল সাংকৃত্যায়ন
আমিই মিসির আলি – হুমায়ূন আহমেদ
উপন্যাস সমগ্র – কমলকুমার মজুমদার
বৈতালিক – নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়
দেখা যায় না, শোনা যায় – অনীশ দেব
কোজাগর – বুদ্ধদেব গুহ

(2) comments

  • হারিছমে 6, 2019জবাব

    ডাউনলোড বা অনলাইন কোন টাই পড়তে পারছি না!!!

    • BDeBooksমে 6, 2019জবাব

      সবকিছু তো ঠিকঠাকই আছে। কোনো সমস্যা নেই। আবার চেষ্টা করুন।

Leave a comment

Name *
Add a display name
Email *
Your email address will not be published
Website