হোটেল গ্রেভার ইন – হুমায়ূন আহমেদ

হোটেল গ্রেভার ইন pdf বাংলা বই। হোটেল গ্রেভার ইন – হুমায়ূন আহমেদ এর লেখা একটি বাংলা জনপ্রিয় বই। আমাদের টিম তার “হোটেল গ্রেভার ইন” বইটি সংগ্রহ করেছি এবং আপনাদের জন্য হুমায়ূন আহমেদ (Humayun Ahmed) এর অসাধারণ এই অসাধারণ বইটি শেয়ার করছি  আপনারা খুব সহজের “হোটেল গ্রেভার ইন” বইটি ডাউনলোড করতে পারবেন অথবা অনলাইনেই পড়ে ফেলতে পারবেন যে কোনো মুহূর্তে।আপনার পছন্দের যে কোনো বই খুব সহজেই পেয়ে যাবেন আমাদের সাইটে । ৮০ পাতার হোটেল গ্রেভার ইন বাংলা বইটি (Bangla Boi) স্ক্যন কোয়ালিটি অসাধারণ। বইটি প্রথম প্রকাশিত হয় ২০০৪ সালে এবং বইটি প্রকাশ করে কাকলী প্রকাশনী।

বইয়ের বিবরণ

  • বইয়ের নামঃ হোটেল গ্রেভার ইন
  • লেখকঃ হুমায়ূন আহমেদ
  • প্রকাশিতঃ জানুয়ারী ২০০৪
  • প্রকাশকঃ কাকলী প্রকাশনী
  • সাইজঃ ০৬ এমবি
  • ভাষাঃ বাংলা (Bangla/Bengali)
  • পাতা সংখ্যাঃ ৮০ টি
  • বইয়ের ধরণঃ আত্মজীবনী
  • ফরম্যাটঃ পিডিএফ (PDF)

হোটেল গ্রেভার ইন বই রিভিউঃ

হুমায়ূন আহমেদ এর হোটেল গ্রেভার ইন বাংলা বইটি সম্পুর্ণ ফ্রীতে ডাউনলোড এবং পড়তে পারবেন। আমরা হুমায়ূন আহমেদ এর হোটেল গ্রেভার ইন বই এর পিডিএফ কপি সংগ্রহ করেছি এবং আপনাদের মাঝে তা শেয়ার করছি।

হোটেল গ্রেভার ইন-এর প্রথম সংস্করণে কোন ভূমিকা ছিল না। ভেবেছিলাম, ভূমিকার প্রয়োজন নেই-পাঠক বুঝতে পারবেন যে হোটেল গ্রেভার ইন-এর গল্পগুলি আসলে বানানো গল্প নয়-স্মৃতিকথা। আমার মনে হয় সবাই তা বুঝতে পেরেছেন, তবু কেন জানি অসংখ্যবার আমাকে বলতে হয়েছে-না, এগুলি বানানো গল্প নয়। এবার ভূমিকাতেই লিখে দিলাম। আমার তু্চ্ছ স্মৃতিকথা যে পাঠকদের এত ভাল লাগবে তা আগে বুঝতে পারি নি। আমার ভাঙা ঘরে চাঁদের আলো-এ আলো আমি কোথায় রাখব?

হুমায়ূন আহমেদ
২-২-৯০
শহীদুল্লাহ হল

সূচীপত্র

* হোটেল গ্রেভার ইন ৯
* ডানবার হলের জীবন ২১
* বাংলাদেশ নাইট ২৬
* কিসিং বুথ ৩১
* প্রথম তুষারপাত ৩৫
* জননী ৩৮
* এই পরবাসে ৪৪
* ম্যারাথন কিস ৫৩
* লাস ভেগাস ৫৬
* শীলার জম্ম ৬২
* পাখি ৬৬
* ক্যাস্পে ৭০
* নামে কিবা আসে যায় ৭৬

নিচের লিংক থেকে ০৬ এমবির বইটি ডাউনলোড করে কিংবা অনলাইনে যেকোন সময় হুমায়ূন আহমেদ এর এই জনপ্রিয় আত্মজীবনী বইটি পড়ে নিতে পারবেন।

ডাউনলোড

গল্পটা হোটেলের নামে, অথচ এর সাথে কত মায়া আর কত অনুপ্রেরণা জড়িত। এই যে হুমায়ূন আহমেদ পরীক্ষার খাতায় নিজেকে দেশের একজন মনে করলেন ওখানেই তার উপর শক্তি ভর করে ফেলেছে। ১০০ নাম্বার দেখতে কত সহজ, আর সহজই শক্তিশালী। লেখকের সাথের আর বাঙালি শিক্ষার্থীদের বাঙালি সংস্কৃতি তুলে ধরার যে প্রয়াস তার উপরও দেশের শক্তি ভর করেছে। জেদের যে কী অসাধারণ একটা সৌন্দর্য আছে সেটা বেরিয়ে আসে জেদ জিতে গেলে। হেরে গেলেও হয়ত তার সৌন্দর্য থাকে, কিন্তু সে অগোচর আরেক জয়ের জন্য।
আচ্ছা, দেশের বাইরে গেলে বুঝি দেশের টান চোখে পড়ে খুব করে? কে আছে ভুল প্রমাণ করবে?
দিনগুলো কি রঙিন? আমি তো রঙিনই বলব। বরং রঙ আরো নেয়া যেত, তিনি কিছুটা ছাড় দিয়েছেন।
কষ্টের গল্পগুলোয়ও তো রঙ থাকে। উল্লাসের গল্প তো রঙই!
আমি জানি, হোটেল গ্রেভার ইনের গল্প পৃথিবীর আরেক পৃষ্ঠায় থাকা তরুণদের জন্য রঙ বুনে দেয়। আমি চিনি তো কয়েকজনকে।
আর আমেরিকান!
তোমরা হয়ত আরো বহুদিন আমাদের গল্পগুলোয় ঘোরাঘুরি করবে। তোমরা গল্পের বিশ্বে মিশে গেছে যেন। আমাদের মত ছোট (আকার ও ক্ষমতায়) দেশগুলো আমেরিকাকে কল্পনা করে যাবে গ্রেভার ইনের দুয়ার দিয়ে সে বড় ভাল দিক। এর মধ্য দিয়ে যদি বিশ্বায়নে কিছুটা চেতে উঠা যায় তাই তো চাই।
আমার মাঝে মাঝে মনে হয়, আমেরিকায় থাকা সব বাংলাদেশি একাডেমিয়ানরা যদি ১ বছরের জন্য দেশে চলে আসত বাংলাদেশটা কি এতটুকুই থাকত? বড় হয়ে যেত না?

আশা করছি, হুমায়ূন আহমেদ এর হোটেল গ্রেভার ইন বইটি পড়ে আপনাদের ভালো লাগবে। হুমায়ূন আহমেদ (Humayun Ahmed) এর অন্যান্য বাংলা বই ডাউনলোড করতে আমাদের সাইট ভিজিট করুন আর হোটেল গ্রেভার ইন বইটি আপনাদের কেমন লাগলো তা জানতে ভুলবেন না।

Share