লীলাবতী - হুমায়ূন আহমেদ
লীলাবতী pdf বাংলা বই। লীলাবতী – হুমায়ূন আহমেদ এর লেখা একটি বাংলা জনপ্রিয় বই। আমাদের টিম তার “লীলাবতী” বইটি সংগ্রহ করেছি এবং আপনাদের জন্য হুমায়ূন আহমেদ (Humayun Ahmed) এর অসাধারণ এই অসাধারণ বইটি শেয়ার করছি আপনারা খুব সহজের “লীলাবতী” বইটি ডাউনলোড করতে পারবেন অথবা অনলাইনেই পড়ে ফেলতে পারবেন যে কোনো মুহূর্তে।আপনার পছন্দের যে কোনো বই খুব সহজেই পেয়ে যাবেন আমাদের সাইটে । ২৪০ পাতার লীলাবতী বাংলা বইটি (Bangla Boi) স্ক্যন কোয়ালিটি অসাধারণ। বইটি প্রথম প্রকাশিত হয় ২০১০ সালে এবং বইটি প্রকাশ করে অন্যপ্রকাশ।
হুমায়ূন আহমেদ এর লীলাবতী বাংলা বইটি সম্পুর্ণ ফ্রীতে ডাউনলোড এবং পড়তে পারবেন। আমরা হুমায়ূন আহমেদ এর লীলাবতী বই এর পিডিএফ কপি সংগ্রহ করেছি এবং আপনাদের মাঝে তা শেয়ার করছি।
একটি পুরুষের মধ্যস্থলে একটি জলপদ্ম ফুটিয়াছে। জলপদ্মটি পানির পৃষ্ঠদেশ হইতে এক ফুট উপরে।এমন সময় দমকা বাতাস আসিল, ফুলটি তিনফুট দূরে সরিয়া জল স্পর্শ করিল। পুকুরের গভীরতা নির্ণয় করো।
-লীলাবতী
এই ধরনের প্রচুর অংক আমি আমার শৈশবে পাটিগণিতের বইয়ে দেখেছি। অংকের শেষে লীলাবতী নামটি লেখা। ব্যাপারটা কী? লীলাবতী মেয়েটি কে? তার সঙ্গে জটিল এসব অংকের সম্পর্ক কী?
যা জানলাম তা হচ্ছে- সপ্তম শতকের বিখ্যাত গণিতজ্ঞ ভাস্করাচার্যের একমাত্র কন্যার নাম ‘লীলাবতী’। মেযেটির কপালে বৈধব্যযোগ -এই অজুহাতে কন্যাসম্প্রদানের আগে আগে বরপক্ষ মেয়েটির বিয়ে ভেঙে দেয়। লীলাবতী যখন গভীর দুঃখে কাঁদছিল তখন ভাস্করাচার্য বললেন, ‘মা গো , তোমার জন্য কিছু করার সামর্থ্য আমার নেই, তবে পৃথিবীর মানুষ যেন বহু যুগ তোমাকে মনে রাখে আমি সেই ব্যবস্থা করছি। ‘তিনি তাঁর বিখ্যাত গণিতের বইটির নাম দেন ‘লীলাবতী’।
গল্পটি আমাকে এতই অভিভূত করে যে ,একরাতে লীলাবতীকে স্বপ্নেও দেখি।এই নামটা মাথার ভেতর ঢুকে যায় । অনেক দিন ইচ্ছা ছিল স্বপ্নে দেখা মেয়েটিকে নিয়ে একটি উপন্যাস লিখব। নাম দেব ‘লীলাবতী’ । ভালো কথা, আমার লীলাবতী গল্প কিন্তু ভিন্ন। আমর উপন্যাসের লীলাবতীর বাবা নাম ভাস্করাচার্য না ,সিদ্দিকুর রহমান। তিনি সাধারণ একজন মানুষ। অংকবিদ না।
নিচের লিংক থেকে ১০ এমবির বইটি ডাউনলোড করে কিংবা অনলাইনে যেকোন সময় হুমায়ূন আহমেদ এর এই জনপ্রিয় গল্পের বইটি পড়ে নিতে পারবেন।
হুমায়ুন আহমেদ বড়ো পরিসরের পেট মোটা বই লিখতে সবসময়েই সিদ্ধহস্ত। তার প্রত্যেকটা বড়ো সাইজের বই ই পাঠক প্রিয় হয়েছে। আফসোস! তিনি ৮০% ই যা লিখেছেন সব ৮০-৯০ পৃষ্ঠার উপন্যাস।
লীলাবতী কেমন বই? হুমায়ুনের আর দশটা টিপিকাল বইয়ের মতোই চরিত্রদের উদ্ভট উদ্ভট এবং একইসাথে ইন্টারেস্টিং কাজকারবার। উলটাপালটা কাজ করাই হু আ এর বেশিরভাগ বইয়ের ট্রেডমার্ক চরিত্র। এই বইয়ের মূল চরিত্র সিদ্দিকুর রহমানও (লীলাবতীর থেকে একেই আমার মূল চরিত্র মনে হয়েছে) এরকমই চরিত্র। কিন্তু তারপরো চরিত্রটা আমাকে এতোটাই মুগ্ধ করেছে,এতোটাই মুগ্ধ করেছে যে এই চরিত্রটাকে হু আ এর সেরা পাচটা চরিত্রের একটা চরিত্র বলতে ইচ্ছে হচ্ছে।
আশা করছি, হুমায়ূন আহমেদ এর লীলাবতী বইটি পড়ে আপনাদের ভালো লাগবে। হুমায়ূন আহমেদ (Humayun Ahmed) এর অন্যান্য বাংলা বই ডাউনলোড করতে আমাদের সাইট ভিজিট করুন আর লীলাবতী বইটি আপনাদের কেমন লাগলো তা জানতে ভুলবেন না।