যশোহা বৃক্ষের দেশে – হুমায়ূন আহমেদ

যশোহা বৃক্ষের দেশে pdf বাংলা বই। যশোহা বৃক্ষের দেশে – হুমায়ূন আহমেদ এর লেখা একটি বাংলা জনপ্রিয় ভ্রমণ কাহনী বই। আমাদের টিম তার “যশোহা বৃক্ষের দেশে” বইটি সংগ্রহ করেছে এবং আপনাদের জন্য হুমায়ূন আহমেদ এর এই অসাধারণ বইটি শেয়ার করা হয়েছে ।  আপনারা খুব সহজের বইটি পড়ে ফেলতে পারবেন যে কোনো মুহূর্তে। আপনার পছন্দের যে কোনো বই খুব সহজেই আমাদের সাইটে পেয়ে যাবেন।

বইয়ের বিবরণ

  • বইয়ের নামঃ যশোহা বৃক্ষের দেশে
  • লেখকঃ হুমায়ূন আহমেদ
  • বইয়ের ধরণঃ ভ্রমণ কাহিনী
  • প্রকাশকঃ সময় প্রকাশনী
  • প্রকাশিতঃ ১৯৯৪
  • পাতা সংখ্যাঃ ৭২ টি
  • সাইজঃ ০১ এমবি

যশোহা বৃক্ষের দেশে বই রিভিউঃ

হুমায়ূন আহমেদ এর যশোহা বৃক্ষের দেশে বাংলা বইটি সম্পুর্ণ ফ্রীতে ডাউনলোড এবং পড়তে পারবেন। আমরা হুমায়ূন আহমেদ এর যশোহা বৃক্ষের দেশে বই এর পিডিএফ কপি সংগ্রহ করেছি এবং আপনাদের মাঝে তা শেয়ার করছি। যশোহা বৃক্ষের দেশে হুমায়ূন আহমেদের আমেরিকা ভ্রমণ কাহিনী নিয়ে রচিত একটি উপন্যাস। এখানে লেখক যৌনতা নিয়ে আমাদের ও আমেরিকানদের দৃষ্টিভঙ্গির মাঝে একটি সুস্পষ্ট ধারনা পেরন করেছেন।

নিচের লিংক থেকে ০১ এমবির বইটি ডাউনলোড করে কিংবা অনলাইনে যেকোন সময় হুমায়ূন আহমেদ এর এই জনপ্রিয় ভ্রমণ কাহিনী এর বইটি পড়ে নিতে পারবেন।

ডাউনলোড

হুমায়ূন আহমেদ ছিলেন একজন বাংলাদেশী ঔপন্যাসিক, ছোটগল্পকার, নাট্যকার এবং গীতিকার, চিত্রনাট্যকার ও চলচ্চিত্র নির্মাতা। তিনি বিংশ শতাব্দীর জনপ্রিয় বাঙালি কথাসাহিত্যিকদের মধ্যে অন্যতম যাকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা পরবর্তী অন্যতম শ্রেষ্ঠ লেখক বলেও গণ্য করা হয়। হুমায়ূন আহমেদ ১৯৪৮ খ্রিষ্টাব্দের ১৩ নভেম্বর তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের ময়মনসিংহ জেলার অন্তর্গত নেত্রকোণা মহুকুমার মোহনগঞ্জে তার মাতামহের বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। হুমায়ূন আহমেদ রচিত প্রথম উপন্যাস নন্দিত নরকে, ১৯৭২ সালে প্রকাশিত হয়। সত্তর দশকের এই সময় থেকে শুরু করে মৃত্যু অবধি তিনি ছিলেন বাংলা গল্প-উপন্যাসের অপ্রতিদ্বন্দ্বী কারিগর। এই কালপর্বে তার গল্প-উপন্যাসের জনপ্রিয়তা ছিল তুলনারহিত। তার সৃষ্ট হিমু এবং মিসির আলি ও শুভ্র চরিত্রগুলি বাংলাদেশের যুবকশ্রেণীকে গভীরভাবে উদ্বেলিত করেছে। ২০১১-এর সেপ্টেম্বের মাসে সিঙ্গাপুরে ডাক্তারী চিকিৎসার সময় তার দেহে মলাশয়ের ক্যান্সার ধরা পড়ে। মলাশয়ের ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে দীর্ঘ নয় মাস চিকিৎসাধীন ছিলেন। কৃত্রিমভাবে লাইভ সাপোর্টে রাখার পর ১৯শে জুলাই ২০১২ তারিখে তিনি নিউ ইয়র্কের বেলেভ্যু হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন।

Share