বৃক্ষকথা pdf বাংলা বই। বৃক্ষকথা – হুমায়ূন আহমেদ এর লেখা একটি বাংলা জনপ্রিয় বই। আমাদের টিম তার “বৃক্ষকথা” বইটি সংগ্রহ করেছি এবং আপনাদের জন্য হুমায়ূন আহমেদ (Humayun Ahmed) এর অসাধারণ এই অসাধারণ বইটি শেয়ার করছি আপনারা খুব সহজের “বৃক্ষকথা” বইটি ডাউনলোড করতে পারবেন অথবা অনলাইনেই পড়ে ফেলতে পারবেন যে কোনো মুহূর্তে।আপনার পছন্দের যে কোনো বই খুব সহজেই পেয়ে যাবেন আমাদের সাইটে । ১২৮ পাতার বৃক্ষকথা বাংলা বইটি (Bangla Boi) স্ক্যন কোয়ালিটি অসাধারণ। বইটি প্রথম প্রকাশিত হয় ২০০৯ সালে এবং বইটি প্রকাশ করে অন্যপ্রকাশ।
হুমায়ূন আহমেদ এর বৃক্ষকথা বাংলা বইটি সম্পুর্ণ ফ্রীতে ডাউনলোড এবং পড়তে পারবেন। আমরা হুমায়ূন আহমেদ এর বৃক্ষকথা বই এর পিডিএফ কপি সংগ্রহ করেছি এবং আপনাদের মাঝে তা শেয়ার করছি।
বাংলাদেশে বৈচিত্র্য ও প্রকার অনুযায়ী সবচেয়ে বড় ঔষধি বৃক্ষের বাগান রয়েছে গাজীপুরের হোতাপাড়ায় অবস্থিত নুহাশ পল্লীতে। এখানে রয়েছে শতাধিক ঔষধি বৃক্ষ-আদা, কদম্ব, গাঁজা, বেল, বাসক, বকফুল, শেওড়া, পারিজাত, জয়তান, অশ্বগন্ধ। এই ঔষধি বাগানটি গড়ে তুলেছেন বাংলা সাহিত্যের সবচেয়ে জনপ্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদ। হুমায়ূন আহমেদের বৃক্ষপ্রেমের পরিচয় শুধু তাঁর নিজের তৈরি নন্দনকানন নুহাশ পল্লীই নয়, তাঁর গল্প-উপন্যাসের পাঠকরা জানেন যে, তাঁর নানা লেখায়ও রয়েছে বৃক্ষপ্রেমের নিদর্শন। বৃক্ষপ্রেমিক হুমায়ূন আহমেদ ৫০টি ঔষধি বৃক্ষের নানা গুণাগুণ আর মজার সব তথ্য নিয়ে লিখেছেন ‘বৃক্ষকথা’ বইটি।
নিচের লিংক থেকে ০৮ এমবির বইটি ডাউনলোড করে কিংবা অনলাইনে যেকোন সময় হুমায়ূন আহমেদ এর এই জনপ্রিয় গল্পের বইটি পড়ে নিতে পারবেন।
এই বইটিতে জনপ্রিয় এই লেখক তাঁর স্বভাবসুলভ মজার ভঙ্গিতে প্রায় পঞ্চাশটি ঔষধি গাছের নানা তথ্য এবং গুণাগুণ নিয়ে লিখেছেন। যেহেতু হুমায়ূন আহমেদ উদ্ভিদবিদ নন, তাই তাঁকে বিভিন্নজনের লেখা বই থেকে তথ্য সংগ্রহ করতে হয়েছে। আয়ুর্বেদ এবং ঔষধি গাছের ওপর যাঁদের লেখা বইয়ের সাহায্য তিনি নিয়েছেন তাদের মধ্যে রয়েছেন- নওয়াজেশ আহমেদ, মওলানা মোঃ মোস্তফা, আয়ুর্বেদাচার্য শিবকালী ভট্টাচার্য, নলিনীকান্ত চক্রবর্তী, সামসুদ্দীন আহমেদ, প্রশান্ত কুমার ভট্টাচার্য, তপন কুমার দে এবং দু’এক জন বিদেশী লেখক। বিশেষ করে নওয়াজেশ আহমেদ, শিবকালী ভট্টাযার্য এবং নলিনীকান্ত চক্রবর্তীর লেখা বই থেকে তথ্য নিয়ে দু’হাত ভরে। অনেক লেখাতেই হুমায়ূন আহমেদ তথ্যসূত্র দিয়েছেন। তবে বেশ কিছু রচনায় তিনি সূত্র উল্লেখ করে নি। কোথা থেকে তথ্য পাওয়া গেল তা যদি উল্লেখ করে দেয়া না হয় তাহলে উৎসাহী পাঠকের জন্য অধিকতর তথ্যের মালমসলা খুঁজে পেতে অনেক কষ্ট করতে হয়। যেহেতু উদ্ভিদ বিষয়ক তথ্যের বই, সেহেতু সব ধরনের তথ্যের সূত্র গ্রন্থে সরবরাহ করা উচিত ছিল। প্রতিটি লেখার সাথে না হলেও অন্তত বইয়ের শেষে একটি সহায়ক গ্রন্থপঞ্জী যুক্ত করে দেয়া দরকার ছিল। এতে বইয়ের বাড়ত বৈ কমত না। উদ্ভিদবিজ্ঞান এবং ঔষধি বৃক্ষের আরো অনেক বই-ই আছে বাজারে; তাহলে কেন মানুষ পড়বে হুমায়ূন আহমেদের “বৃক্ষকথা”
আশা করছি, হুমায়ূন আহমেদ এর বৃক্ষকথা বইটি পড়ে আপনাদের ভালো লাগবে। হুমায়ূন আহমেদ (Humayun Ahmed) এর অন্যান্য বাংলা বই ডাউনলোড করতে আমাদের সাইট ভিজিট করুন আর বৃক্ষকথা বইটি আপনাদের কেমন লাগলো তা জানতে ভুলবেন না।