বিন্দুর ছেলে pdf বাংলা বই। বিন্দুর ছেলে – শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এর লেখা একটি বাংলা গল্পের বই। তার “বিন্দুর ছেলে” বইয়ের একটি পিডিএফ (pdf) ফাইল ই বুক (eBook) আমরা অনলাইনে খুজে পেয়েছি এবং শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (Sarat Chandra Chattopadhyay) এর অসাধারণ বইটি আপনাদের মাঝে শেয়ার করছি। আপনারা যেকোন সময় বইটি আমাদের ওয়েব সাইট থেকে ডাউনলোড করে এবং অনলাইনে পড়তে পারবেন।
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এর বিন্দুর ছেলে বাংলা বইটি সম্পুর্ণ ফ্রীতে ডাউনলোড এবং পড়তে পারবেন। আমরা শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এর বিন্দুর ছেলে বই এর পিডিএফ কপি সংগ্রহ করেছি এবং আপনাদের মাঝে তা শেয়ার করছি। বিন্দুর ছেলে আমার পড়া অসাধারণ একটি গল্প। অনেক সুন্দর ভাবে মা এবং ছেলের ভালবাসাকে সাজিয়েছেন লেখক।
নিচের লিংক থেকে ১৪ এমবির বইটি ডাউনলোড করে কিংবা অনলাইনে যেকোন সময় শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এর এই জনপ্রিয় গল্পের বইটি পড়ে নিতে পারবেন।
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বিখ্যাত ছিলেন একজন বাঙালি লেখক, ঔপন্যাসিক, ও গল্পকার। তিনি দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম এবং বাংলা ভাষার সবচেয়ে জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক। শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ১৮৭৬ খ্রিস্টাব্দের ১৫ সেপ্টেম্বর ব্রিটিশ ভারতের প্রেসিডেন্সি বিভাগের হুগলি জেলার দেবানন্দপুর গ্রামে এক দরিদ্র ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম মতিলাল চট্টোপাধ্যায় ও মাতার নাম ভুবনমোহিনী দেবী। তাঁর অনেক উপন্যাস ভারতবর্ষের প্রধান ভাষাগুলোতে অনূদিত হয়েছে। বড়দিদি, পল্লীসমাজ, দেবদাস, চরিত্রহীন, শ্রীকান্ত, দত্তা, গৃহদাহ, পথের দাবী, পরিণীতা, শেষ প্রশ্ন ইত্যাদি শরৎচন্দ্র রচিত বিখ্যাত উপন্যাস। বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে অপ্রতিদ্বন্দ্বী জনপ্রিয়তার দরুন তিনি ‘অপরাজেয় কথাশিল্পী’ নামে খ্যাত। তাঁর সাহিত্যকর্মকে ঘিরে ভারতীয় উপমহাদেশে এ পর্যন্ত প্রায় পঞ্চাশটি চলচ্চিত্র বিভিন্ন ভাষায় তৈরি হয়েছে।তার মধ্যে ‘দেবদাস‘ উপন্যাসটি বাংলা, হিন্দি এবং তেলেগু ভাষায় আটবার তৈরি হয়। ‘স্বামী’ (১৯৭৭) চলচ্চিত্রের জন্য ফিল্মফেয়ার সেরা লেখকের পুরস্কার পান। শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এর পাকস্থলীতে ক্যান্সার হবার কারণে ১৯৩৮ সালের ১৬ জানুয়ারি সকাল দশটায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।
আশা করছি, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এর বিন্দুর ছেলে বইটি পড়ে আপনাদের ভালো লাগবে। শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (Sarat Chandra Chattopadhyay) এর অন্যান্য বাংলা বই ডাউনলোড করতে আমাদের সাইট ভিজিট করুন আর বিন্দুর ছেলে বইটি আপনাদের কেমন লাগলো তা জানতে ভুলবেন না।