তিমির অবগুন্ঠনে – সৈয়দ শামসুল হক

তিমির অবগুন্ঠনে pdf বাংলা বই। তিমির অবগুন্ঠনে – সৈয়দ শামসুল হকএর লেখা একটি বাংলা উপন্যাস বই। তার “তিমির অবগুন্ঠনে” বইয়ের একটি পিডিএফ (pdf) ফাইল ই বুক (eBook) আমরা অনলাইনে খুজে পেয়েছি এবং সৈয়দ শামসুল হক (Syed Shamsul Haque) এর অসাধারণ বইটি আপনাদের মাঝে শেয়ার করছি। আপনারা যেকোন সময় বইটি আমাদের ওয়েব সাইট থেকে ডাউনলোড করে এবং অনলাইনে পড়তে পারবেন।

বইয়ের বিবরণ

  • বইয়ের নামঃ তিমির অবগুন্ঠনে
  • লেখকঃ সৈয়দ শামসুল হক
  • বইয়ের ধরণঃ উপন্যাস
  • প্রকাশিতঃ অন্যদিন
  • পাতা সংখ্যাঃ ১৯ টি
  • সাইজঃ ০৪ এমবি

তিমির অবগুন্ঠনে বই রিভিউঃ

সৈয়দ শামসুল হক এর তিমির অবগুন্ঠনে বাংলা বইটি সম্পুর্ণ ফ্রীতে ডাউনলোড এবং পড়তে পারবেন। আমরা সৈয়দ শামসুল হক তিমির অবগুন্ঠনে বই এর পিডিএফ কপি সংগ্রহ করেছি এবং আপনাদের মাঝে তা শেয়ার করছি। কক্সবাজার থেকে ইনানি যাবার সড়কে একটি বাড়িতে এখন মাঝরাত। সমুদ্রের গর্জন বাড়ছে রাতের অন্ধকারে। নির্জন বাড়িটিতে টেবিলে ডিনার সাজানো। রাহেলা চেয়ারে বসে আছে। সে তার সামাদের জন্য সেই রাত আটটা থেকে বসে আছে। এমনি এক সুন্দর কাহিনী নিয়ে রচিত হয়েছে বইটি।

নিচের লিংক থেকে ০৪ এমবির বইটি ডাউনলোড করে কিংবা অনলাইনে যেকোন সময় সৈয়দ শামসুল হক এর এই জনপ্রিয় উপন্যাস বইটি পড়ে নিতে পারবেন।

ডাউনলোড

সৈয়দ শামসুল হক বিংশ শতাব্দীর শেষাভাগে সক্রিয় একজন প্রখ্যাত বাংলাদেশী সাহিত্যিক। কবিতা, উপন্যাস, নাটক, ছোটগল্প, অনুবাদ তথা সাহিত্যের সকল শাখায় সাবলীল পদচারণার জন্য তাকে ‘সব্যসাচী লেখক’ বলা হয়। সৈয়দ শামসুল হক ১৯৩৫ খ্রিষ্টাব্দে ২৭ ডিসেম্বর বাংলাদেশের কুড়িগ্রাম জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা সৈয়দ সিদ্দিক হুসাইন ও মা হালিমা খাতুন। সৈয়দ হক তার বাবা মারা যাবার পর অর্থকষ্টে পড়লে চলচ্চিত্রের জন্য চিত্রনাট্য লেখা শুরু করেন। ১৯৫৯ খ্রিষ্টাব্দে তিনি মাটির পাহাড় চলচ্চিত্রের চিত্রনাট্য লিখেন। সৈয়দ শামসুল হক মাত্র ২৯ বছর বয়সে বাংলা একাডেমি পুরস্কার লাভ করেছিলেন। এছাড়া বাংলা সাহিত্যে অবদানের জন্য ১৯৮৪ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রদত্ত সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান একুশে পদক এবং ২০০০ খ্রিষ্টাব্দে স্বাধীনতা পুরস্কার লাভ করেন। ২০১৬ সালের ১৫ এপ্রিল ফুসফুসের সমস্যা দেখা দিলে তাকে লন্ডন নিয়ে যাওয়া হয়। ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ (১২ আশ্বিন ১৪২৩ বঙ্গাব্দ) ঢাকার ইউনাইটেড হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

Share