ট্রাইটন একটি গ্রহের নাম - মুহম্মদ জাফর ইকবাল
ট্রাইটন একটি গ্রহের নাম pdf বাংলা বই। ট্রাইটন একটি গ্রহের নাম – মুহম্মদ জাফর ইকবাল এর লেখা একটি বাংলা বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী এর বই। তার “ট্রাইটন একটি গ্রহের নাম ” বইয়ের একটি পিডিএফ (pdf) ফাইল ই বুক (eBook) আমরা অনলাইনে খুজে পেয়েছি এবং মুহম্মদ জাফর ইকবাল (Muhammed Zafar Iqbal) এর অসাধারণ বইটি আপনাদের মাঝে শেয়ার করছি। আপনারা যেকোন সময় বইটি আমাদের ওয়েব সাইট থেকে ডাউনলোড করে এবং অনলাইনে পড়তে পারবেন। ২০৪ পাতার ট্রাইটন একটি গ্রহের নাম বাংলা বইটি (Bangla Boi) একটি অধিক পঠিত গল্প যা ২০০৬ সালে শিখা প্রকাশনী প্রথম প্রকাশ করে।
মুহম্মদ জাফর ইকবাল এর ট্রাইটন একটি গ্রহের নাম বাংলা বইটি সম্পুর্ণ ফ্রীতে ডাউনলোড এবং পড়তে পারবেন। আমরা মুহম্মদ জাফর ইকবালের ট্রাইটন একটি গ্রহের নাম বই এর পিডিএফ কপি সংগ্রহ করেছি এবং আপনাদের মাঝে তা শেয়ার করছি। মুহম্মদ জাফর ইকবালের অন্যান্য গল্প, উপন্যাস, কাব্যগ্রন্থ, কবিতার বই সমূহ পড়তে আমাদের সাইটে চোখ রখুন। নিচের লিংক থেকে ১৪ এমবির বইটি ডাউনলোড করে কিংবা অনলাইনে যেকোন সময় মুহম্মদ জাফর ইকবাল এর এই জনপ্রিয় বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী এর বইটি পড়ে নিতে পারবেন।
যে গ্রহটির দিকে তারা এগিয়ে যাচ্ছে, সেটির নাম ট্রাইটন। এটি অবশ্য তার সত্যিকারের নাম নয়, গ্রহটির সত্যিকার নাম হল একটি বিদঘুটে সংখ্যা। সংখ্যাটি বিদঘুটে হলেও অর্থহীন নয়। প্রথম ছয়টি সংখ্যা দিয়ে তার অবস্থান, এবং পরের চারটি দিয়ে তার আকার- আকৃতি প্রকাশ করা হয়। অনুসন্ধাকারী কোন দল যখন কোন অভিযানে বের হয়, তখন তাদেরকে বিদঘুটে সংখ্যা ছাড়াও ব্যাবহার করার জন্য গ্রহটির সাময়িক একটা নাম দেওয়া হয়। . কিছু বিজ্ঞানী একটি গ্রহ সম্বন্ধে খোজ নিতে যান, গ্রহকে গ্রহ হতে হলে নির্দিষ্ট কিছু শর্ত মানতে হয়, কিন্তু উক্ত গ্রহটি তা না মেনেই দিব্যি মহাকাশে ঘুরপাক খাচ্ছে। কেন এমন হল, তা জানতে গিয়েই হল বিপত্তি। . মানবসভ্যতা গড়ে উঠেছে নানা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে।যখনি অন্য কোন জাতি মাথা উচুঁ করে দাঁড়ানোরর চেষ্টা করেছে,তখনি অন্য জাতি তাদের ধ্বংস করেছে।পৃথিবীর বিজ্ঞানীরা নতুন একটি গ্রহের পায়, সেই গ্রহটিকে পর্যবেক্ষক করতে পাঠানো হয় একদল বিজ্ঞানীকে। . এই বিজ্ঞানী দলের সাথে আছে অনেক ভাল মানের একটি রোবট, অনেক শক্তিশালী কম্পিউটার নাম সিসিডিয়ান।কিন্তু তারা গ্রহটিতে কোন প্রানীর সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে না,কিন্তু কিছুক্ষণ পরপর গ্রহটির লালগর্তগুলো ছোট হয়ে যাচ্ছে আবার বড় হচ্ছে। আবার কখনো একেবারে টকটকা লাল হয়ে যাচ্ছে। বিজ্ঞানীরা এর কোন অর্থ বুঝতে পারছেন না।এখানে কি আদু কোন প্রানী আছে? থাকলেও এরা কি বুদ্ধিমান প্রানী? নাকি এখানকার প্রানী গুলো মানুষের চেয়েও উন্নত?? . এই গ্রহে কোন প্রানী আছে কিনা সেটা বুঝার জন্য ওই গ্রহে একটি স্কাউটশীপ পাঠানো হয় কিন্তু অল্প সময়েই সেটা স্কাউটশীপটি বিধ্বস্ত হয়।সিডিসির মতো কম্পিউটার ও থাকে বাঁচাতে পারেনি। . যেই সিডিসিয়ান দিয়ে ছোটখাট একটি গ্রহ ধ্বংস করা যায়, সেই সিডিসিয়ানকেই তার গোলাম বানিয়ে ফেলল গ্রহটি। এখন কি করবেন বিজ্ঞানীরা? তারা কিভাবে পৃথিবীতে ফিরে যাবেন? তারা যে হাইপারডাইভ দিয়ে পৃথিবীতে পৌছাতে চেয়েছিলেন তা ও ব্যবহার করতে পারছেন না, কেননা সিডিসিয়ান এখন ট্রাইটন গ্রহের অধিকারে। কি চায় ট্রাইটন? তার উদ্দেশ্য কি? ট্রাইটন তার বংশধরদের পাঠাতে চায় পৃথিবীতে,এবং সেটা সে বিজ্ঞানী লু এর মহাকাশযান এর মাধ্যমে পাঠাতে চায়।পৃথিবীতে তার বংশধরদের পাঠিয়ে নিজের দখলে নিতে চায় সমস্ত পৃথিবীকে। বিজ্ঞানী লু ও তার দলকি নিজেদের ও নিজগ্রহ পৃথিবীকে বাঁচাতে পারবে এই মহা শক্তিধর ট্রাইটন এর হাত থেকে?নাকি ট্রাইটন এর উদ্দেশ্য সফল হবে?
আশা করছি, মুহম্মদ জাফর ইকবাল এর ট্রাইটন একটি গ্রহের নাম বইটি পড়ে আপনাদের ভালো লাগবে । মুহম্মদ জাফর ইকবাল (Muhammed Zafar Iqbal) এর অন্যান্য বাংলা বই ডাউনলোড করতে আমাদের সাইট ভিজিট করুন আর ট্রাইটন একটি গ্রহের নাম বইটি আপনাদের কেমন লাগলো তা জানতে ভুলবেন না।